.webp)
.webp)
তুলসী পাতা গুড়া ( ৩০০ গ্রাম )
তুলসী গুঁড়ার উপকারিতা :-
১। তুলসী গুঁড়ার সাথে আদা ও মধু মিশিয়ে সেবনে সর্দি-কাশি, ব্রংকাইটিস ও অ্যাজমাতে উপকার পাওয়া যায়।
২। পেটের পীড়া ও লিভারের গোলযোগে তুলসী খুবই কার্যকর।
৩। তুলসীতে উদ্বায়ী তেল ও ট্যানিন থাকে যা ইনসুলিনের উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৪। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত তুলসী সেবনে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
৫। এলার্জি জনিত সমস্যা, ঘামাচি ও চুলকানি দূর করে।
৬। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে তুলসী কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
৭। তুলসীতে থাকা এসেনশিয়াল অয়েল জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে।
৮। তুলসী গুঁড়া সামান্য পানির সাথে মিশিয়ে পেষ্ট করে ত্বকে লাগালে ত্বক কোমল ও মসৃণ হয়ে উঠে।
৯। তুলসীতে প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা হার্টের অসুখ থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে এবং হার্টের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
২। পেটের পীড়া ও লিভারের গোলযোগে তুলসী খুবই কার্যকর।
৩। তুলসীতে উদ্বায়ী তেল ও ট্যানিন থাকে যা ইনসুলিনের উৎপাদন বাড়াতে সাহায্য করে। ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে।
৪। গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত তুলসী সেবনে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
৫। এলার্জি জনিত সমস্যা, ঘামাচি ও চুলকানি দূর করে।
৬। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে তুলসী কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।
৭। তুলসীতে থাকা এসেনশিয়াল অয়েল জীবাণুনাশক হিসেবে কাজ করে।
৮। তুলসী গুঁড়া সামান্য পানির সাথে মিশিয়ে পেষ্ট করে ত্বকে লাগালে ত্বক কোমল ও মসৃণ হয়ে উঠে।
৯। তুলসীতে প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা হার্টের অসুখ থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করে এবং হার্টের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।
সেবনবিধি :-
১ চা চামুচ তুলসী গুঁড়া হাফ কাপ পানিতে ভিজিয়ে রেখে মধু মিশিয়ে সেবন করা উত্তম। তবে গরম পানিতে অথবা তুলসী চা বানিয়ে সেবন করা যায়।
১ চা চামুচ তুলসী গুঁড়া হাফ কাপ পানিতে ভিজিয়ে রেখে মধু মিশিয়ে সেবন করা উত্তম। তবে গরম পানিতে অথবা তুলসী চা বানিয়ে সেবন করা যায়।
সতর্কতা :-
বিশেষ কোন সতর্কতার প্রয়োজন নেই।
বিশেষ কোন সতর্কতার প্রয়োজন নেই।